ঢাকায় করোনায় এক শিশুর মৃত্যু

নিজস্ব প্রতিবেদক | May 13, 2020 02:53 pm
ঢাকায় করোনায় এক শিশুর মৃত্যু

ঢাকায় করোনায় এক শিশুর মৃত্যু - সংগৃহীত

 

করোনাভাইরাসে বাংলাদেশে আরো ১৯ জন মারা গেছে। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে মারা গেছেন ২৬৯ জন।

এই সময়ের মধ্যে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১১৬২ জন। এ নিয়ে সর্বমোট আক্রান্ত ১৭ হাজার ৮২২ জন।

এছাড়া নতুন করে ২১৪ জনসহ মোট ৩ হাজার ৬১ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।

বুধবার বিকালে স্বাস্থ্য অধিদফতরের নিয়মিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য তুলে ধরেন অধিদফতরটির অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা।

১১৬২ জন নতুন কোভিড-১৯ রোগী শনাক্ত হয়েছে বাংলাদেশে। বাংলাদেশে মোট শনাক্ত হয়েছে ১৭৮২২ জন রোগী।
২১৪ জন নতুন করে সুস্থ হয়েছেন।

ঢাকার হাসপাতালে ১৩ জন মারা গেছেন, ১২ জনের ঠিকানা ঢাকায় একজনের ঠিকানা পাবনায়। নতুন যারা মারা গেছেন তাদের মধ্যে একটি মেয়ে শিশু মারা গেছে যার বয়স ১০ বছরের নিচে।

বাংলাদেশে নতুন করে ৭৯০০টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। মোট ৪১টি ল্যাবে পরীক্ষা করা হয়েছে, ঢাকায় দুটি ল্যাব বেড়েছে এবং ঢাকার বাইরে একটি ল্যাব। ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল যোগ হয়েছে এখানে।

কিছু জেলায় দ্রুত সংক্রমণ বাড়ছে
চট্টগ্রামে দ্রুতই বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা এখন পর্যন্ত ৩১৪ জন আক্রান্ত এই শহরে।

কক্সবাজারে এখন পর্যন্ত ১০৭ জন শনাক্ত হয়েছেন।

কুমিল্লায় ১৮৬ জন কোভিড-১৯ রোগী পাওয়া গেছে।

এছাড়া যেসব জেলা বা বিভাগে সর্বোচ্চ-

ঢাকা ৭৬৮৪

গাজীপুর ৩৪৭

নারায়ণগঞ্জ ১২৮৬

মুন্সীগঞ্জ ২১৭

ময়মনসিংহ ২৪৬

রংপুর ১৪৩

নরসিংদী ১৭২


একটি জাহাজে সংক্রমণ থেকে ২২ জন মারা গেছেন
নিউ সাউথ ওয়েলসে এক রাতের মধ্যে করোনাভাইরাস সংক্রমিত হয়ে মারা গেছেন ৮১ বছর বয়সী এক নারী।

তিনি রুবি প্রিন্সেস নামে জাহাজের যাত্রী ছিলেন।

এই জাহাজটি প্রায় ৭০০ জনের সংক্রমণ ও ২২ জনের মৃত্যুর সাথে সম্পৃক্ত।

সিডনি কর্তৃপক্ষ এই জাহাজটিকে মার্চ মাসে বন্দরে ভেরার অনুমতি দেয়।

থাইল্যান্ড ৬৫ দিনে কোভিড-১৯ সংখ্যা নেই করে ফেলেছে
থাইল্যান্ডে প্রথম করোনাভাইরাস ধরা পড়ে মার্চের নয় তারিখ। এরপর মার্চে শেষ সপ্তাহে দেশটিতে সর্বোচ্চ সংখ্যক রোগী ধরা পড়ে।

এপ্রিল মাস জুড়ে ওঠা-নামা করেছে কিন্তু খুব কম ১০০-এর বেশি রোগী ধরা পড়েছে এক দিনে। গত দুই দিনে থাইল্যান্ডে কোনো নতুন রোগী ধরা পড়েনি। তবে থাইল্যান্ডে ১০ দিন হলো কড়াকড়ি তুলে নেয়া হয়েছে।

রেস্টুরেন্ট, বার, পার্ক এখন সীমিত সংখ্যক মানুষের প্রবেশাধিকার দিয়ে খোলা হয়েছে।

দক্ষিণ কোরিয়ায় রাতের বিনোদন এলাকায় সংক্রমণ বাড়ছেই
দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সৌলে ১১৯ জন আক্রান্ত বলে শনাক্ত হয়েছে।

এই এলাকাকে একটা ক্লাস্টার বলে নিশ্চিত করেছে কর্তৃপক্ষ।

দক্ষিণ কোরিয়ায় সামাজিক দূরত্বের বিষয়ে কিছু কড়াকড়ি শিথিল করার পরপরই এই সংক্রমণ বাড়তে থাকে।

দক্ষিণ কোরিয়া প্রচুর টেস্টিং এবং সংস্পর্শ নির্ণয় করে লকডাউন না দিয়েও সংক্রমণ এক অঙ্কে নামিয়ে এনেছিল।

সূত্র : বিবিসি


 

ko cuce /div>

দৈনিক নয়াদিগন্তের মাসিক প্রকাশনা

সম্পাদক: আলমগীর মহিউদ্দিন
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: সালাহউদ্দিন বাবর
বার্তা সম্পাদক: মাসুমুর রহমান খলিলী


Email: online@dailynayadiganta.com

যোগাযোগ

১ আর. কে মিশন রোড, (মানিক মিয়া ফাউন্ডেশন), ঢাকা-১২০৩।  ফোন: ৫৭১৬৫২৬১-৯

Follow Us