সিটি নির্বাচন : কোন দলের প্রার্থী কে?

মঈন উদ্দিন খান | Dec 27, 2019 06:30 am
সিটি নির্বাচন : কোন দলের প্রার্থী কে?

সিটি নির্বাচন : কোন দলের প্রার্থী কে? - ছবি : সংগৃহীত

 

রাজধানী ঢাকায় নির্বাচনী হাওয়া বইছে। সম্ভাব্য প্রার্থীরা তৎপর। কর্মী-সমর্থকরাও নেমে পড়েছেন মাঠে। উত্তর ও দক্ষিণ এই দুই সিটিতে মেয়র পদ ছাড়াও ১২৯টি ওয়ার্ডে সাত শতাধিক প্রার্থী নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। কাউন্সিলর পদে দলীয় প্রতীকে নির্বাচন না হলেও চূড়ান্ত মনোনয়ন পেতে দলীয় সিদ্ধান্তের দিকেই চেয়ে আছেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীরা। মনোনয়ন ফরম কেনার পাশাপাশি চলছে জোর লবিং। এই দু’টি দলের বাইরেও বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল মেয়র ও কাউন্সিলর পদে প্রার্থী দেয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে।

নির্বাচন কমিশনের তফসিল অনুযায়ীÑ আগামী ৩০ জানুয়ারি দুই সিটিতে নির্বাচন হবে। মনোনয়নপত্র জমা নেয়া হবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। জানুয়ারি হবে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই। ৯ জানুয়ারি মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন। সম্পূর্ণ ভোটই ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) গ্রহণ করা হবে জানিয়েছে ইসি।

আওয়ামী লীগে মেয়র পদে পরিবর্তনের অভাস পাওয়া যাচ্ছে। উত্তরে আবারো মনোনয়ন দেয়া হতে পারে আতিকুল ইসলামকে। দক্ষিণে সাঈদ খোকনের স্থলে শেখ ফজলে নূর তাপসকে প্রার্থী করা হতে পারে। অন্য দিকে বিএনপি উত্তর সিটিতে তাবিথ আউয়াল এবং দক্ষিণে ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেনকে দলের প্রার্থী হিসেবে অনেকটাই চূড়ান্ত করে রাখা হয়েছেন। দক্ষিণে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী সাঈদ খোকন গতকাল বৃহস্পতিবার দলের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময় কেঁদেছেন। ঢাকাবাসীকে পাশে থাকার আহ্বান জানিয়ে তার এই কাঁদার দৃশ্য ভাইরাল হয়ে গেছে।
ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে নির্বাচন জমিয়ে তুলছেন কাউন্সিলর প্রার্থীরা। প্রার্থিতা চূড়ান্ত না হলেও ভোটারদের মন জয়ে শুরু করেছেন নানা চেষ্টা। বাড়ি বাড়ি যাচ্ছেন। চলছে ফোনালাপ। শীতে অনেকে গরম কাপড় বিতরণ করছেন।

উত্তরের ৫ নম্বর ওর্য়াডে আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য প্রার্থী পল্লবী থানা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো: জুয়েল রানা, কাউন্সিলর আবদুর রউফ নান্নু, সারোয়ার আলম, খলিলুর রহমান ও সালমা কামাল। বিএনপির বুলবুল আহম্মেদ মল্লিক, আনোয়ার হোসেন, মো: আক্তার হোসেন রয়েছেন আলোচনায়।
যুবলীগের জুয়েল রানা বলেন, আশা করি দল আমাকে মনোনয়ন দিবে। আমি মনোনয়ন পেলে বিপুল ভোটে জয়ী হবো।

পল্লবীর ৬ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের রূপনগর থানার সভাপতি ওয়ার্ড কাউন্সিলর হাজী মো: রজ্জব হোসেন, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি হাজী মো: শওকত আলী খোকন ও ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক তাইজুল ইসলাম চৌধুরী বাপ্পি প্রার্থী হতে চান। বিএনপির রূপনগর থানার সাবেক সাধারণ সম্পাদক শেখ হাবিবুর রহমান ও ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সহ-সাধারণ সম্পাদক মো: ইকবাল হোসেন কাজ শুরু করেছেন। বিএনপির হাবিব ও ইকবাল দু’জনই দলের মনোনয়নে আশাবাদী। তারা ৬ নম্বর ওয়ার্ডকে আধুনিক ওয়ার্ডে রূপান্তরিত করার অঙ্গীকার করছেন।
রূপনগরের ৭ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপির প্রার্থী হতে চান সাবেক ছাত্র নেতা আবু রাসেল চৌধুরী মিঠু, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক গোলাম রাব্বানি ও মিরপুর থানার সাধারণ সম্পাদক মো: দেলোয়ার হোসেন দুলু। আওয়ামী লীগে আছেন এজাজ আহম্মেদ স্বপন, তোফাজ্জেল হোসেন টেনু, কাজী আব্দুল হাই হারুন, মকবুল হোসেন তালুকদার ও সাবেক যুবলীগ নেতা মো: ইয়াছিন বেগ।

যুবদল নেতা আবু রাসেল চৌধুরী মিঠু বলেন, আমি মনোনয়নে আশাবাদী। নির্বাচিত হলে মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ মুক্ত একটি আদর্শ ওয়ার্ড গড়ে তুলব।
জাতীয় পার্টির প্রার্থী শেখ নাসির উদ্দিন বলেন, ২০০২ ও ২০১৫ সালেও আমি কাউন্সিলর নির্বাচন করেছি। প্রতিবারেই আমার নিশ্চিত জয় চলে গেছে। ইনশাআল্লাহ এবার বিজয় দেখতে চাই।

পল্লবী ২ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগে সাবেক কাউন্সিলর ইসমাইল হোসেন বেণু, মনজুর রহমান মনু মোল্লা, কদম আলী মাতবর, আশিকুল ইসলাম আশিক, ইব্রাহিম হোসেন রোমান এবং বিএনপিতে সাবেক যুগ্ম-সম্পাদক এস এম গোলাম মোস্তফা মাস্টার, কাউন্সিলর সাজ্জাদ হোসেন, পল্লবী থানা যুবদল সভাপতি রাজিব হোসেন পিন্টু প্রার্থী হতে চান।

পল্লবী ৩ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড কাউন্সিলর কাজী জহিরুল ইসলাম মানিক, আওয়ামী যুব মহিলা লীগ ঢাকা মহানগর উত্তরের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাবিনা ইয়াসমিন, জিন্নাহ্ মাদবর, আবদুল হালিম মোল্লাহ্, সাবেক কাউন্সিলর কাজী আলী ইমাম আসাদ, ঢাকা মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি মো: জামাল হোসেন বাপ্পি, হাজী তৈয়ব আলী, বাঙলা কলেজ ছাত্রদলের সহ-সভাপতি জুয়েল রানা, শেখ সরাফত আলী রয়েছেন প্রার্থিতার দৌড়ে।
মোহাম্মদপুরের ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপির ওয়ার্ড সভাপতি এম এস আহমাদ আলী ও আওয়ামী লীগের মোহাম্মদপুর থানার সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সায়েম শাহীন, আসিফ আহম্মেদ, মো: সেন্টু প্রার্থী হতে চান। বিএনপির এম এস আহমাদ আলী বলেন, দলের দুঃসময়ে নেতাকর্মীদের নিয়ে কাজ করছি। পিছপা হইনি। মনোনয়ন পেয়ে নির্বাচিত হলে অত্যাধুনিক ওয়ার্ড গড়ে তুলব।

৩১ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রমিজ উদ্দিন ফরাজী, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আওয়ামী লীগ নেতা তালাত আহম্মেদ সৈকত, বিএনপির হাসিনা মোরশেদ কাকলী ও মো: রনি প্রার্থী হতে চান। আদাবরের ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের আদাবর থানার সহ-সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন খান শম্ভু, বিএনপির ওয়ার্ড সভাপতি হাজী মো: জয়নাল আবেদীন, ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক মনোয়ার হাসান জীবন প্রার্থী হতে চান।
বিএনপির জয়নাল আবেদীন বলেন, মনোনয়ন পেলে জনরায় পাবো, অত্যাধুনিক নাগরিক সুবিধা সংবলিত ওয়ার্ড গড়ে তুলব।

২৯ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর আওয়ামী লীগ নেতা নুরুল ইসলাম রতন, সামিউল আলম চৌধুরী, নবোদয় সংঘের সভাপতি নুরুল ইসলাম সাহেদ, বিএনপির মোহাম্মদপুর থানা সাধারণ সম্পাদক এনায়েতুল হাফিজ, সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক ছাত্রনেতা লিটন মাহমুদ বাবু প্রার্থী হতে চান।
৩৪ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের ফাহিম খান, মামুন খান, ইউনূস খান, বিএনপির ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাসুম খান রাজেস প্রার্থী হওয়ার জন্য দৌড়ঝাঁপ করছেন। রাজেস খান বলেন, দলের জন্য কাজ করছি। ইনশাআল্লাহ মনোনয়নের ব্যাপারে আশাবাদী।

দক্ষিণখান থানার ৪৯ নম্বর ওয়ার্ডে থানা বিএনপির সভাপতি শাহাবউদ্দিন সাগর, শাহালম মেম্বার, আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড কাউন্সিলর আনিসুর রহমান নাঈম, আওয়ামী লীগ নেতা শফিউদ্দিন মোল্লা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। দক্ষিণখানের ৪৮ নং ওয়ার্ডে থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলী আকবর আলী, বিএনপি নেতা আনোয়ার হোসেন জমিদার, আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড কাউন্সিলর দেওয়ান মো: মাসুদুর রহমান বুলবুল, আওয়ামী লীগ নেতা রবিউল ইসলাম রবি প্রার্থী হতে চান। বিএনপির আলী আকবর আলী বলেন, নির্বাচিত হলে ওয়ার্ডের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে সমাধান করব।

৫০ নম্বর ওয়ার্ডে দক্ষিণখান থানা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক দেওয়ান মো: নাজিম উদ্দিন, আমান উল্লাহ আমান, আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড কাউন্সিলর ডি এম শামীম, আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোকেট আবু হানিফ প্রার্থী হতে তৎপরতা চালাচ্ছেন। ৫১ নম্বর ওয়ার্ডে উত্তরা পশ্চিম থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি সাবেক ছাত্রনেতা মো: মোস্তফা কামাল হৃদয়, থানা বিএনপির আহবায়ক আফাজ উদ্দিন, আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো: শফিকুর রহমান, মো: মামুন সরকার প্রার্থী হতে চান। বিএনপির মোস্তফা কামাল হৃদয় বলেন, ৮৮টি রাজনৈতিক মামলা মাথায় নিয়ে দলের কর্মসূচি পালন করে আসছি। মাঠে আছি সর্বদা। মূল্যায়ন পাবো।

বাড্ডার ২১ নম্বর ওয়ার্ডে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক এজিএম শামসুল হক, আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড কাউন্সিলর মাসুম গনি (তাপস), এস এম তালাল রেজবী, কামাল উদ্দিন শাহীন প্রার্থী হতে চান।

৪০ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপির ঢাকা মহানগর উত্তরের কোষাধ্যক্ষ আতাউর রহমান চেয়ারম্যান, আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম ঢালি, মারফত আলী, রাশেদ খন্দকার প্রার্থী হতে চান। ৩৯ নং ওয়ার্ডে বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক কারা নির্যাতিত নেতা আব্দুল আজিজ ও মোহাম্মদ আলী, আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড কাউন্সিলর শফিকুল ইসলাম বাছেদ, শহিদুল আমিন খন্দকার, ফরিদ আহম্মেদ প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে নেমেছেন।
বাড্ডার ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডে থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক যুবদল নেতা মো: জাহাঙ্গীর মোল্লা প্রার্থী হতে চান। জাহাঙ্গীর মোল্লা বলেন, দলের জন্য কাজ করছি। আশাবাদী দল মনোনয়নে মূল্যায়ন করবে।

৪৩ নম্বর ওয়ার্ডে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মো: আক্তার হোসেন নির্বাচন করতে চান। আক্তার বলেন, নির্বাচিত হলে অবহেলিত এই ওয়ার্ডটিকে আধুনিক ওয়ার্ড বানব।

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সিটির ৫১ নম্বর ওয়ার্ডে মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম সম্পাদক ও শ্যামপুর থানা বিএনপির সভাপতি আ ন ম সাইফুল ইসলাম নির্বাচনের প্রস্তুতিতে কাজ করছেন। সাইফুল বলেন, জাতি সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায়। জনগণ ভোট দিতে পারলে বিজয় সুনিশ্চিত। আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো: হাবিবুর রহমান হাবু, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ইমতিয়াজ আহম্মেদ ডালিম রয়েছেন এই ওয়ার্ডে।

জুরাইনের ৫৪ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপির সভাপতি সাবেক কাউন্সিলর মো: মোজাম্মেল হোসেন, আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড কাউন্সিলর হাজী মো: মাসুদ, যুবলীগ নেতা মনির হোসেন স্বপন, শ্যামপুরের ৪৭ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড কাউন্সিলর নাসির আহমেদ ভূইঁয়া, বিএনপির থানা সাংগঠনিক সম্পাদক মাহাবুব মাওলা হিমেল নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
সবুজবাগের ৪ নম্বর ওয়ার্ডে থানা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক মো: আশরাফুল রহিম, ওয়ার্ড কাউন্সিলর গোলাম হোসেন, আওয়ামী লীগের লুৎফর রহমান, গোলাম মোস্তফা ও জাহাঙ্গীর হোসেন নির্বাচন করতে চান। বিএনপির আশরাফুল রহিম বলেন, দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে এলাকায় নির্বাচনী প্রস্তুতিতে কাজ করে যাচ্ছি।

চকবাজারের ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে নির্বাচনের মাঠে আছেন বিএনপির সভাপতি হাজী এম এ কাইয়ুম, থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ারুল হক রনি, আওয়ামী লীগের ইরোজ আহম্মেদ অভ্রু, শফিকুর রহমান জাহাঙ্গীর ও আলমগীর হোসেন।
চকবাজারের ২৯ নম্বর ওয়ার্ডে চকবাজার থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম রাসেল, সহ-সভাপতি হাজী টিপু সুলতান, আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর আলম বাবুল ও সিরাজুল ইসলাম রাডো নির্বাচন করতে চান। শফিকুল ইসলাম রাসেল বলেন, দলের জন্য বারবার কারাবরণ করেছি, দুঃসময়েও দল ছেড়ে যাইনি। নির্বাচিত হলে ওয়ার্ডকে ঢেলে সাজাব।

চকবাজারের ২৭ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের কাউন্সিলর ডা: ওমর বিন আজিজ, আনিসুর রহমান হুমায়ুন, বিএনপির সাবেক কাউন্সিলর সাহিদা মোরশেদ, চকবাজার থানা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক হাজী মো: কামিল উদ্দিন ঝন্টু ও ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি হাজী নাসির আহম্মেদ প্রার্থী হওয়ার জন্য তৎপরতা চালাচ্ছেন।

আগামী দুই তিন দিনের মধ্যেই দলীয় মনোনয়ন পেয়ে যাবেন মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা। নির্বাচন কমিশনের ফরম সংগ্রহের প্রার্থীরা পাশাপাশি দলীয় মনোনয়ন ফরমও সংগ্রহ করছেন। বরাবরের মতো ভোটের সুষ্ঠু পরিবেশ থাকলে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি প্রার্থীদের মধ্যেই হবে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা। সাধারণ ভোটাররা ভোট দিতে পারবেন কি না শঙ্কায় রয়েছেন। ঘুরে ফিরে তারা একাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রসঙ্গই সামনে আনছেন।


 

ko cuce /div>

দৈনিক নয়াদিগন্তের মাসিক প্রকাশনা

সম্পাদক: আলমগীর মহিউদ্দিন
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: সালাহউদ্দিন বাবর
বার্তা সম্পাদক: মাসুমুর রহমান খলিলী


Email: online@dailynayadiganta.com

যোগাযোগ

১ আর. কে মিশন রোড, (মানিক মিয়া ফাউন্ডেশন), ঢাকা-১২০৩।  ফোন: ৫৭১৬৫২৬১-৯

Follow Us