এবার স্বামীর সাথে পবিত্র ওমরাহে অভিনেত্রী সানা
এবার স্বামীর সাথে পবিত্র ওমরাহে অভিনেত্রী সানা - ছবি : সংগ্রহ
ইসলামের পথেই পরবর্তী জীবন অতিবাহিত করতে চান। তাই ছেড়েছিলেন বলিউডের রঙিন জীবনও। অথচ বলিউডে সানা খান ‘ওয়াজাহ তুম হো’, ‘জয় হো’সহ একাধিক বলিউড সিনেমায় অভিনয় করে সিনেপ্রেমীদের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন। অনেক আঞ্চলিক সিনেমায় অভিনয় করেছেন সানা। বিগবসেও তিনি নজরকাড়া প্রতিযোগিদের একজন।
বলিউড কে বিদায় জানানোর পর গত বছরের ২১ নভেম্বর মুফতি আনাস সায়েদের সাথে নিকাহ হয় সানার। এবার আনাসের সাথে ওমরাহ করতে গেলেন সানা।
নিজের ভ্যারিফাইড ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে এই তথ্য জানিয়ে স্বামীর সাথে একটি ছবি পোস্ট করে সানা খান লিখেছেন, বিয়ের পর তার জীবনের সবচেয়ে সুন্দর সফর।বিয়ের পর এবারই প্রথম স্বামীকে নিয়ে ওমরাহ পালনে যাচ্ছেন তিনি।
সূত্র : পুবের কলম
বিদেশে বিপুল সম্পদ ঐশ্বরিয়া রাইয়ের!
পানামা নথি মামলায় এবার বলিউড কুইন ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চনকে তলব করল ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, বিদেশে সম্পদ রাখার জন্যই ঐশ্বরিয়াকে তলব করা হয়েছে। সূত্রের খবর, সোমবারই তাকে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দফতরে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে। ফরেন এক্সচেঞ্জ ম্যানেজমেন্ট অ্যাক্ট বা ফেমা আইনে তাকে তলব করা হয়েছে। এর আগেও তাকে দু’বার তাকে তলব করা হয়েছিল। তবে, তখনো তিনি হাজিরার জন্য সময় চেয়েছিলেন। এ বারও নাকি তিনি সময় চেয়েছেন।
পানামা নথি হলো ১ কোটি ১৫ লাখ গোপন নথি, যা ২০১৬ সালের এপ্রিল মাসে ফাঁস হয়েছিল। বিভিন্ন দেশের অনেক মানুষ বিদেশে কত পরিমাণ সম্পত্তি গচ্ছিত রেখেছেন, তা নিয়ে তথ্য প্রকাশ করা হয়েছিল সে সময়। নথিগুলির কিছু ১৯৭০ এর দশকের। পানামার একটি ল ফার্ম এবং কর্পোরেট পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থা মোসাক ফনসেকা এই নথি তৈরি করেছিল। মূলত কর ফাঁকি দেয়ার জন্যই বিদেশে সম্পদ গচ্ছিত রাখা হয়েছিল বলে দাবি করা হয়।
পানামা নথিতে নাম থাকায় আদালতের নির্দেশে পাকিস্তানে প্রধানমন্ত্রিত্ব খোয়াতে হয়েছে নওয়াজ শরিফকে। অমিতাভ বচ্চনসহ বেশ কিছু বিশিষ্ট ভারতীয়ের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করার কথা জানিয়েছিল নরেন্দ্র মোদি সরকার।
পানামা নথির দ্বিতীয় দফার তথ্য প্রকাশ্যে আসতেই কেন্দ্র জানিয়েছিল, বিষয়টির ওপর তারা নজর রাখছে। সরকারের তরফে খবর, প্রথম পর্যায়ের পানামা নথির তথ্যের ভিত্তিতে বিভিন্ন তদন্ত সংস্থা ৭৪টি মামলা করে তদন্ত শুরু করে। এর মধ্যে ৬২টির ক্ষেত্রে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেয়া গেছে। ফলে সরকার ১১৪০ কোটি টাকার অঘোষিত সম্পত্তি চিহ্নিত করতে পেরেছে। এর পর এই মামলা সম্পর্কে খবর তেমনভাবে প্রকাশ্যে আসেনি। ঐশ্বরিয়াকে তলব করার মধ্যে দিয়ে ফের তা প্রকাশ্যে এলো।
সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা