নদীর পানিতে সোনা!

অন্য এক দিগন্ত | Jul 17, 2021 09:19 am
নদীর পানিতে সোনা!

নদীর পানিতে সোনা! - ছবি : সংগৃহীত

 

বাড়ির কাছাকাছি কোনো জায়গায় যদি সোনা পাওয়া যায়, তবে সকলে কী করবেন? নিশ্চয়ই সকলে দৌড়ে দৌড়ে এই সোনা আনতে যাবে। এমনই মজার কাণ্ড ঘটছে থাইল্যান্ডে। সেখানকার স্থানীয় মানুষেরা প্রতিদিন ব্যাগ নিয়ে নদীতে যান। সেখান থেকে সোনা সন্ধান করে, তারা সেগুলো বিক্রি করেন।

রিপোর্ট মোতাবেক, এই নদী মালয়েশিয়ার কয়েকটি এলাকা দিয়ে প্রবাহিত হয়। এই এলাকাকে গোল্ড মাউন্টেনও বলা হয়। দীর্ঘদিন ধরেই এই এলাকায় সোনার খনন চলছে।

করোনার জেরে সারা পৃথিবীর প্রায় সব দেশের মানুষই কিছুটা অর্থনৈতিক ক্ষতির মুখে পড়েছে। থাইল্যান্ডের এই এলাকাও সেই ক্ষতির ব্যতিক্রম না। এই জায়গাটি সাধারণ মানুষের কাছে অর্থোপার্জনের জায়গা হয়ে উঠেছে। সকাল বেলাতেই সোনা খুঁজতে হাজির হয়ে যায় সকলে। কাদা থেকে ফিল্টার করে সোনা সংগ্রহ করা হয়।

তবে ব্যাপারটা কিন্তু মোটেই এমন নয় যে কেউ গেল আর সোনা পেয়ে গেল। অনেক পরিশ্রমের পরে এখান থেকে সামান্য কিছু সোনা পাওয়া যেতে পারে।

রিপোর্ট মোতাবেক, সম্প্রতি এক মহিলা ১৫ মিনিট কাজ করার পরে ২৪৪ টাকার সোনা পেয়েছিলেন। সেদিন তিনি নিজের কাজে দারুণ খুশি হন। তবে চোখ অত্যন্ত সজাগ রেখে এই সোনা খোঁজার কাজ করতে হয়।

উল্লেখ্য, ভারতেও এমন একটি নদী রয়েছে। যেখান থেকে সোনা পাওয়া যায়। বছরের পর বছর ধরে এই নদীর বালি থেকে সোনা উত্তোলন করা হচ্ছে। নদীর পাশে থাকা স্থানীয় লোকেরা এখান থেকে সোনা সংগ্রহ করে জীবিকা নির্বাহ করে। ঝাড়খণ্ডে সুবর্ণরেখা নদীর এই বিশেষ গুণের ব্যাপারে অনেক কম লোকই জানেন।

বিল্ডিং থেকে বাচ্চাকে ছুঁড়ে ফেলে দিলেন মা!
দক্ষিণ আফ্রিকার ডারবান শহর থেকে ভাইরাল হলো একটি ভয়াবহ ভিডিও। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ভিডিওটি প্রায় ছেয়ে গেছে। ভিডিওতে দেখা গেছে, আগুনের হাত থেকে বাঁচাতে ২ বছরের শিশুকে বিল্ডিং থেকে ছুঁড়ে ফেলে দেন মা। নিচে দাঁড়ানো কিছু লোক দুধের শিশুকে বাঁচায়। তাঁকে লুফে নিয়ে বিল্ডিং থেকে কিছুটা দূরে নিয়ে গিয়ে বসানো হয়।

এই ভয়ঙ্কর ভিডিওটি ১৩ জুলাই ভাইরাল হয়েছে। সোশ্য়াল মিডিয়ায় এই ভিডিও এখন ট্রেন্ডিং। ভিডিও দেখে আঁতকে উঠেছেন নেটিজেনরা। এক ব্যবহারকারী লিখেছেন, 'এটি সত্যিই খুব ভীতিকর। তবে নিচে দাঁড়িয়ে থাকা লোকেদের ধন্যবাদ। তারাই মেয়েটিকে বাঁচাল।' তবে শুধু একজন না, আরো অনেকে মেয়েটিকে বাঁচানোর জন্য বিল্ডিং-এর নিচে থাকা লোকেদের প্রশংসা করেছেন।

দুর্ঘটনার পরে ছোট্ট মেয়েটির মা মনয়োনী সংবাদ সংস্থাকে জানিয়েছে, 'আমি খুব ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম, কিন্তু নিচের রাস্তায় লোকজন ছিল। লোকেরা 'ফেলে দাও, ফেলে দাও' বলে চিৎকার করছিল। কিন্তু আমি কাউকেই বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। কিন্তু কোনো উপায় না পেয়ে অবশেষে তাকে তাকে নিচে ফেলে দি। আমি এক মুহূর্তের জন্য ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। তবে ভাগ্যক্রমে আমার মেয়ে আহত হয়নি। ঘটনার পরেই আমি তাকে দেখতে ছুটে গিয়েছিলাম।

তবে এই প্রথম না। এর আগেও অবশ্য প্রায় একই রকমের এমন ঘটনা ঘটেছে। কখনো দেখা গিয়েছে, বিল্ডিং-এর উপর থেকে পড়া বাচ্চাকে লুফে নিয়েছে নিচের ব্যক্তি। ফলে কোনোরকমে প্রাণ রক্ষা পেয়েছে শিশু।

সূত্র : এই সময়


 

ko cuce /div>

দৈনিক নয়াদিগন্তের মাসিক প্রকাশনা

সম্পাদক: আলমগীর মহিউদ্দিন
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: সালাহউদ্দিন বাবর
বার্তা সম্পাদক: মাসুমুর রহমান খলিলী


Email: online@dailynayadiganta.com

যোগাযোগ

১ আর. কে মিশন রোড, (মানিক মিয়া ফাউন্ডেশন), ঢাকা-১২০৩।  ফোন: ৫৭১৬৫২৬১-৯

Follow Us