পরিবর্তনে নতুন প্রজন্মের ভাবনা

রহমান মৃধা | Apr 23, 2021 03:53 pm
পরিবর্তনে নতুন প্রজন্মের ভাবনা

পরিবর্তনে নতুন প্রজন্মের ভাবনা - ছবি : সংগৃহীত

 

গোসল করার পর যখন আমরা গামছা বা টাওয়াল ব্যবহার করি তখন সবাই মাথা থেকে শুরু করি শরীরকে মুছতে। এ জিনিসটা গোটা বিশ্বের সবাই করে থাকে। যেকোনো কারণেই হোক এটা হয়ে আসছে, কোনো রকম যুক্তিতর্ক ছাড়াই। এখন যদি বলি শরীর মোছার কাজ পা থেকে শুরু করলে সমস্যা কোথায়? যুগ যুগ ধরে যেটা করে আসছি সেটাই করতে হবে এমন কোনো বাধ্যবাধকতা আছে? এতে কি মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে যাবে? উত্তরে যদি পাল্টা প্রশ্ন করা হয়, যুগ যুগ ধরে আমাদের পূর্বপুরুষেরা যে কাজটি করে আসছেন সেটি অব্যাহত রাখতে ক্ষতি কী? না, কোনো ক্ষতি নেই। কিন্তু এক্ষেত্রে কোনো পরিবর্তনও কখনো হবে না। কিন্তু আমরা তো পরিবর্তন চাই। বেটার কিছু চাই। তাই যদি বলি অন্তত পরিবর্তনের জন্য হলেও দয়া করে শরীরটা মাথা থেকে নয় বরং পা থেকে মুছতে শুরু করুন। এই সামান্য পরিবর্তনটুকু যদি আপনি করতে পারেন তাহলে আপনাকে দিয়ে সম্ভব হবে সমাজের পরিবর্তন আনা।

নেভার ট্যু লেট চেঞ্জ ইওর মাইন্ড। বাক্যটি বলতে যত সহজ বাস্তবে ততটা সহজ নয়। তারপরও যদি কেউ মনে করেন, না, কথাটি সত্য নয় তাহলে প্রমাণ করে দেখান। পরিবর্তন একটি কঠিন কাজ কারণ আমি ৪০ বছর বাংলাদেশের বাইরে থাকা সত্ত্বেও এখনো ভাত, মাছ এবং ডাল না খেতে পারলে মনে হয় আমি কিছু খাইনি। সারা জীবন শহরে বসবাস। তারপরও শহর ছেড়ে সুইডেনের গ্রামে বসবাস শুরু করেছি। প্রতিদিন জঙ্গলে, সমুদ্র সৈকতের পাড়ে সুর্য ডোবার পরপরই বার্বকিউ করছি, ডিনার করছি, যা জীবনে এর আগে কখনও করিনি। একটি ভিন্ন ধরণের নতুন জীবন শুরু করেছি। কাজ শেষে বিকেলে বাসায় রান্নাবান্না না করে বাইরে খাওয়া, এটা একটি পরিবর্তন। এখন প্রশ্ন হতে পারে প্রতিদিন বা নিয়মিত কি এটা সম্ভব? না। কারণ ঝড় বৃষ্টি হতে পারে বা প্রচণ্ড ঠাণ্ডাসহ পুরোদস্তুর বরফ পড়তে শুরু করলে এটা সম্ভব নয়। তখন ঘরেই সব করতে হবে। তাহলে ব্যাপারটা কী দাঁড়াল? আমরা মানুষ জাতি প্রয়োজনে যেকোনো কিছু মানিয়ে নিতে পারি, যেকোনো কিছু পরিবর্তনও করতে পারি। তবে এর জন্য সময় এবং শ্রম দিতে হবে। আমাদের সবার ধারণা, বাংলাদেশের মানুষের যে নৈতিক অবনতি হয়েছে তার আর পরিবর্তন সম্ভব নয়। আমি কিন্তু এ ধারণার সঙ্গে একমত নই। কারণ আমি পরিবর্তনে বিশ্বাসী। তাই প্রতিনিয়ত চেষ্টা করি নিজে পরিবর্তন হতে এবং অন্যকে অনুপ্রাণিত করতে।

এখন রাত ৪টা বাজে। এসময় সবারই ঘুমোবার কথা। কিন্তু নানা কারণে ৪টা কেন দেখা যায় সারা রাত ঘুম আসছে না। হতে পারে মানসিক চিন্তা, অসুস্থতা বা অন্যকিছু। সবাই কি করে, খাটে শুয়ে গড়াগড়ি করে বা ঘরের মধ্যে পায়চারি করে। আমি নিজেও এটা করেছি অতীতে, কিন্তু এখন আর এগুলো নয়। কী করি জানেন? সোজা খাট থেকে উঠে লিখতে বসি। মন খারাপ থাকলে বিরহের কথা লিখি, মন ভালো থাকলে অতীত নিয়ে স্মৃতিচারণ করি। যার ফলে প্রতিটি সময় এমনকি খারাপ সময়ও দেখা যায় ক্রিয়েটিভ কিছু করছি। করোনা প্যান্ডামিকের পুরো সময় নানাভাবে নিজেকে ব্যস্ত রেখেছি। জঙ্গলে, ঘরে বসে বাংলা গানের চর্চা করেছি। শিল্পী হবার জন্য নয়, শুধু মনকে সতেজ রাখার চেষ্টা করেছি। গান শুধু শিল্পীর জন্য নয়। শিল্পী শ্রোতাদের জন্য গান গায়। আমি না হয় আমার জন্য গাইলাম! আমার প্রয়োজন মিটলেই হলো। অনেকে বিরক্ত হয়েছেন আমার আচরণে। কিন্তু তারা একবারও ভাবেনি কেন তারা বিরক্ত হয়েছেন? আমি তো কারো পেটে লাথি মেরে, ধর্ষণ করে, দুর্নীতি করে, ঘুষ নিয়ে বা সমাজের ক্ষতি করে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করিনি? তাহলে সমস্যা কোথায়? সমস্যা হচ্ছে এ ধরণের লোক পরিবর্তনে অভ্যস্ত নয়।

কারণ এরা যেমন আছে ঠিক তেমন থাকতে পছন্দ করে। এরা শুধু অজুহাত খুঁজবে, পরনিন্দা, পরচর্চা করবে। তবুও আমি বলবো যারা পরিবর্তন হতে নারাজ তারা সমাজের উন্নতিতে এক ধরণের বাধা। যার ফলে একটি সমাজ, একটি দেশ সঠিকভাবে গড়ে উঠতে সময় লাগে। আমি আরেকটি জিনিস বলতে চাই, সেটা হলো কথায় বলে অল্প বিদ্যা ভয়ঙ্করী, A little knowledge is a dangerous think. এর ফলে আমরা সারাজীবন তর্ক করে কাটিয়ে দিতে পারি যেমন ডিম আগে না মুরগি আগে। এসব আলোচনায় কোনো সঠিক তথ্যে উপনীত হওয়া সম্ভব নয়। তা সত্ত্বেও এই ধরণের আলোচনা করতে এবং শুনতে আমরা বেশি অভ্যস্ত এবং পছন্দ করি। এগুলো হলো মুখরোচক আলোচনা, খাজুরে গল্প। বর্তমান বিশ্বের কোথাও বাংলাদেশের মতো ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ির কথা শোনা যায় না। বাংলাদেশে ধর্মকে নানাভাবে ব্যবহার করে সমাজে স্থিতিশীলতার পরিবর্তে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করা হচ্ছে। কারণ ধর্ম এমন একটি বিষয় যার উপর সারাজীবন আলোচনা করা যাবে 'ডিম আগে না মুরগি আগে' আলোচনার মতো।
একটি পুরনো কথা মনে পড়ে গেল। একটি সুন্দরী মেয়েকে আমার খুব ভালো লেগেছিল কোনো এক সময়। তাকে একদিন হঠাৎ বলেছিলাম “আমি তোমাকে খুব ভালোবাসি।” মেয়েটি বেশ এক্সাইটেড হয়ে আমাকে বলেছিল— কই কোথায় ভালোবাসো? আমি তো দেখতে, বুঝতে, ছুঁতে এমনকি অনুভবে সেটা টের পাচ্ছিনে? তাহলে কেমন করে তুমি আমাকে খুব ভালোবাসো? আমি সেদিন একটু হতভম্ব হয়ে গিয়েছিলাম। কারণ ভুলে গিয়েছিলাম, 'শুধু অনুভবে হৃদয় চেনে হৃদয়ের বন্ধুরে' এই কথাটি।

আজ আমাকে পাঠিয়েছে নিচের এই লেখাটি রংপুর থেকে ১৭ বছরের একটি ছেলে। নাম গোলাম সারোয়ার সাইমুম। পরিবর্তনের ওপর লিখতে এমন একটি চমৎকার চিন্তা-চেতনা নিয়ে হাজির হয়েছে সোনার বাংলার একজন উদীয়মান তারকা। লিখাটি শেয়ার করলাম।

“Sir,
I am a student of Rangpur Government College, Bangladesh. I have just read your writing. It was really a thoughtful piece of writing. Thanks a lot for that and for thinking for the betterment of our country.

And another thing is I am only almost seventeen years old. Had a lot of dreams for my country. I don't know why but they are fading away as I regularly watching the news and trying to understand the reality inside. I think you would know what I am talking about.
I wrote this once...I hope you like it. I am sending you this because you seems to care.

একটি চূড়ান্ত লিপ ফ্রগ
ছোটবেলা থেকেই জনসংখ্যা সমস্যা, পরিবেশদূষণ, জলবায়ু পরিবর্তজনিত সমস্যাসহ অনেক রকম সমস্যা সম্পর্কে জানতে এবং উপলব্ধি করতে পেরেছি। তাই ছোট থেকেই এগুলো কিভাবে সমাধান করা যায় সেগুলো নিয়ে ভাবতাম। নিয়মিত চিন্তা ভাবনার ফলে অনেকগুলো পরিকল্পনা নিজের মস্তিষ্কে জমা হয়ে পড়ে। উপরোক্ত সমস্যাগুলো সমাধান করা আমার জীবনের অনেকগুলো লক্ষ্যের মধ্যে অন্যতম অবস্থানে আছে। বলতে পারেন এগুলো আমার স্বপ্ন। কিন্তু এসব স্বপ্ন আমি একাই দেখলে বাস্তবে পরিণত হবে না। সবাইকে এগুলোকে বুঝতে হবে, সম্মতি দিতে হবে এবং বাস্তবে রূপায়িত করার সম্মিলিত প্রচেষ্টা চালাতে হবে। তাহলে আল্লাহর রহমতে আমরা সফল হতেও পারি। আমাদের দেশের অন্যতম প্রধান সমস্যা জনসংখ্যা সমস্যা। এখানে এটি সমাধানের উদ্দেশ্যে কয়েকটি কথা তুলে ধরবো।

আমি একটি ছোট্ট গ্রামে বাস করি। বড়বাড়ি নামেই অধিক পরিচিত। শলেয়াশাহ বাজার সংলগ্ন গ্রামটি রংপুর জেলা সদরের খলেয়া ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত। আমাদের গ্রামটি ও জনসংখ্যা সমস্যার উর্ধ্বে নয়। যেহেতু আমি আমার গ্রামটিকে পর্যবেক্ষণ করে কথাগুলো বলার সুযোগ পেলাম তাই এটিকেই উদাহরণ হিসেবে নিলাম।

আনুমানিক হিসেবে ধরি আমার গ্রামের লোকজনের অধিকৃত জমির পরিমাণ ২০০ একর এবং জনসংখ্যা আনুমানিক প্রায় ১০০০ জন। গুগল ম্যাপের স্যাটালাইট ইমেজ দ্বারা গ্রামটিকে পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যাবে গ্রামটি এলোমেলো এবং লোকগুলো এখানে ওখানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে বাড়িঘর নির্মাণ করে বসবাস করছেন। এটি মূলত আমাদের দেশের গ্রামগুলোর একটি স্বাভাবিক অবস্থা।

হিসেবের জন্য আনুমানিক ধরি গ্রামের মোট জমির ৩৭% লাগে বাড়িঘর নির্মাণ করতে এবং ১৭% জায়গা লাগে রাস্তার জন্য। জঙ্গলাবৃত এবং চাষাবাদ করা যায় না এমন জমির পরিমাণ ধরি ৫% । এতে জায়গা বাকি রইলো ৪১%। বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কবরস্থান ধরলাম ১%। বাণিজ্যিকভাবে মাছ চাষের অনুপযোগী পুকুরের পরিমাণ ধরি ৩%। ছোট ছোট বিভিন্ন গবাদিপশুর খামার আনুমানিক ৪% জায়গা নিয়ে আছে। স্কুল, কলেজ, মাদরাসা, মসজিদ, মন্দির ইত্যাদি মিলিয়ে জায়গা লাগে ৫%। বাকি ২৮% জায়গা ধরি চাষাবাদের জন্য। এটি আমাদের গ্রামের বর্তমান রূপ। এতে ধরি আমাদের গ্রামের মানুষের জমি সফলভাবে ব্যবহারের দক্ষতা ৪৩% যা অনেক কম।

স্কুলে পড়াকালীন চীন দেশকে নিয়ে ডিসকভারি চ্যানেলে একটা অনুষ্ঠান দেখেছিলাম। সেখানে অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে তৈরি একটি বিশালাকার ভবনে হাজারের বেশি মানুষ বাস করে। আমাদের দেশের ভূমির গঠনগত কারণে হয়তো অত বড় ভবন নির্মাণ বর্তমান প্রযুক্তিতে সম্ভব নয়। তবুও আমরা যদি ৩৫০ জন মানুষ ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন চারটি ভবন নির্মাণ করি তাহলে আমার গ্রামের সব লোকজন মিলে তিনটি ভবন হয়তো পুরণ হবে না। বাড়তি ভবনটি থাকবে বাড়ন্ত জনগণের জন্য। যতোদিনে চতুর্থ ভবনটি পুরণ হয়ে যাবে ততোদিনে বা তার আগে আশা করি আমরা আমাদের জনগণকে ভ্রূণ হত্যা না করে কিভাবে সঠিক উপায়ে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করা যায় তা বুঝার মতো সচেতন করে তুলতে পারবো।

এখন আনুমানিকভাবে ধরি ভবনগুলো তিন একরের মতো জায়গা নিলো। প্রকৃতভাবে দেখতে গেলে এর চেয়ে কম জায়গা লাগবে আশা করি। আর শিশুদের খেলার মাঠের জন্য এক একর জায়গা রেখে দিলাম। বাসস্থান ও খেলার মাঠ মিলে লাগলো মোট জমির ২%। এবার চাষাবাদের জন্য আনুমানিক ১১০ একর জমি রেখে দেই যা মোট জমির ৫৫%। বনায়ন, ফলমূল, শাকসবজি চাষাবাদের জন্য আনুমানিক রেখে দেই ৪০ একর জায়গা যা মোট জমির ২০%। বাজারের জন্য একটি সুপারশপ, স্কুল, কলেজ , মাদ্রাসা, মসজিদ, মন্দির ইত্যাদি বিষয়গুলোর জন্য আনুমানিক ৪% জায়গা রাখি। হাঁস, মুরগি, গরু, ছাগল এদের জন্য পৃথক খামার এবং চারণভূমি প্রয়োজন। বনায়ন ও কৃষি জমিগুলো অনেক সময় চারণভূমি হিসেবে কাজ করবে। এতে আনুমানিক ৯% জায়গা রাখলাম।

বৈজ্ঞানিক উপায়ে চাষাবাদ ও পশুপাখি লালনপালন করলে শ্রমিকের সংখ্যা কম লাগবে। এখন প্রশ্ন হতে পারে বাকি জনগণ কী করে জীবিকা নির্বাহ করবে? তার উত্তরে আমরা ৭% বা ১৪ একর জমির উপর বিভিন্ন কলকারখানা স্থাপন করে কর্ম সংস্থানের সৃষ্টি করতে পারি। কবরস্থানের জন্য ১% জমি রেখে দিলাম। বাকি ২% জায়গা আপাতত ফাঁকাই রাখা হলো। যাতে সোলার পাওয়ার স্টেশন জাতীয় নতুন কিছু প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারি বা অন্যকিছু। এটি আমার পরিকল্পনার সবচেয়ে ক্ষুদ্র সংস্করণ বলা যায়।

এখন প্রশ্ন হতে পারে গ্রামে বিভিন্ন ধর্মের মানুষ বাস করে তারা একত্রিত হবে কিভাবে? উত্তর পাওয়া যায় হযরত মুহাম্মদ সা:-এর 'মদীনার সনদ থেকে। এজন্য আমার মনের মধ্যে এই পরিকল্পনাটিকে 'দ্বিতীয় মদিনা' নির্মাণের পরিকল্পনা হিসেবেই ভাবতাম।

এখন আমাদের গ্রামের মানুষের জমি সফলভাবে ব্যবহারের দক্ষতা হবে আনুমানিক ৯৫% বা তার বেশি। গ্রামটি স্বয়ংসম্পূর্ণ এবং রাষ্ট্রের একটি বড় সম্পদে পরিণত হবে। পরিকল্পনাটি প্রকাশ করছি সবার উদ্দেশ্যে যাতে যাদের বাস্তবায়ন করার ক্ষমতা আছে তারা বাস্তবায়ন করতে পারেন। যদি সরকারিভাবে পুরো দেশের আবহাওয়া এবং দুর্যোগপ্রবণ অঞ্চলগুলো বিবেচনা করে যদি এটি পুরো দেশে বাস্তবায়ন করা যায় তবে এটি হবে বাংলাদেশের সীমিত সময়ের জন্য।

ব্যক্তিগতভাবে পরিকল্পনাটিতে অর্থনৈতিক সমস্যা ছাড়া অন্য কোনো জটিলতা লক্ষ্য করতে পারিনি। যদিও থাকে তাহলে আল্লাহর রহমতে বুদ্ধির সাথে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে সেগুলো সমাধান করা যাবে।

আশা করি মনোযোগ সহকারে পড়বেন, তাহলে বুঝতে পারবেন। Again, thanks a lot. With very best wishes to you and your family---Saymum.'

লেখক : সুইডেনপ্রবাসী, সাবেক পরিচালক (প্রোডাকশন অ্যান্ড সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট), ফাইজার
rahman.mridha@gmail.com


 

ko cuce /div>

দৈনিক নয়াদিগন্তের মাসিক প্রকাশনা

সম্পাদক: আলমগীর মহিউদ্দিন
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: সালাহউদ্দিন বাবর
বার্তা সম্পাদক: মাসুমুর রহমান খলিলী


Email: online@dailynayadiganta.com

যোগাযোগ

১ আর. কে মিশন রোড, (মানিক মিয়া ফাউন্ডেশন), ঢাকা-১২০৩।  ফোন: ৫৭১৬৫২৬১-৯

Follow Us