প্রস্রাব চেপে রাখতে হলে কেন নাচতে হয়?
প্রস্রাব চেপে - ছবি সংগৃহীত
মূত্রত্যাগ একটি স্বাভাবিক শারীরিক ক্রিয়া। কিডনি থেকে নিসৃত অতিরিক্ত বর্জ্য পদার্থ মূত্রথলিতে জমা হয়। এবং মূত্রের আকারে তা শরীর থেকে নির্গত হয়ে যায়। অনেক সময় মূত্রথলি অতিরিক্ত ভারী হয়ে গেলে তা শরীর থেকে বের করার চাপ পড়ে। আর তখন যদি আশেপাশে কোনো টয়লেটের দেখা না পাওয়া যায় তখনই সমস্যায় পড়তে হয়। সাধারণত সারা দিনে সাত থেকে আটবার মূত্রত্যাগের প্রয়োজন হয়ে থাকে। অনেকের ক্ষেত্রে আবার সংখ্যাটা দশেও পৌঁছায়। তবে শিশুদের ক্ষেত্রে তা আরো বেশি হয়ে থাকে। তবে সংখ্যা যাই হোক না কেন, প্রশ্ন হলো, প্রকৃতির ডাকে সঠিক সময়ে সাড়া না দিতে পারলে নাচ কোথা থেকে আসে? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর একটি নয়, দু-তিনটি কারণ রয়েছে।
প্রকৃতির ডাক এসেছে সজোরে। নিজেকে হালকা না করলেই নয়। অথচ আশেপাশে কোনো টয়লেটই খুঁজে পাচ্ছেন না। এমন পরিস্থিতিতে পড়তে হয়নি, এমন লোক এ ধরণীতে আছে কিনা সন্দেহ। প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিয়ে মূত্রত্যাগ না করতে পারলে শরীরের ভিতরটা কেমন উথালপাথাল করে ওঠে। আর তা আপ্রাণ চেপে রাখার চেষ্টা করতে গিয়ে ঠিক সেই সময়ই আপনি নেচে ওঠেন। কী, ঠিক তো? কিন্তু কখনো ভেবে দেখেছেন মূত্রত্যাগ করতে না পারলে কেন আপনি নাচতে শুরু করেন?
মূত্রত্যাগ একটি স্বাভাবিক শারীরিক ক্রিয়া। কিডনি থেকে নিসৃত অতিরিক্ত বর্জ্য পদার্থ মূত্রথলিতে জমা হয়। এবং মূত্রের আকারে তা শরীর থেকে নির্গত হয়ে যায়। অনেক সময় মূত্রথলি অতিরিক্ত ভারী হয়ে গেলে তা শরীর থেকে বের করার চাপ পড়ে। আর তখন যদি আশেপাশে কোনো টয়লেটের দেখা না পাওয়া যায় তখনই সমস্যায় পড়তে হয়। সাধারণত সারা দিনে সাত থেকে আটবার মূত্রত্যাগের প্রয়োজন হয়ে থাকে। অনেকের ক্ষেত্রে আবার সংখ্যাটা দশেও পৌঁছায়। তবে শিশুদের ক্ষেত্রে তা আরো বেশি হয়ে থাকে। তবে সংখ্যা যাই হোক না কেন, প্রশ্ন হলো, প্রকৃতির ডাকে সঠিক সময়ে সাড়া না দিতে পারলে নাচ কোথা থেকে আসে? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর একটি নয়, দু-তিনটি কারণ রয়েছে।
প্রথমত, অনেক সময় উত্তেজনার বশে অনেকে ভিন্ন আচরণ করতে থাকেন। যেমন খুব টেনশনে অনেকে মাথা চুলকাতে শুরু করেন কিংবা দাঁত দিয়ে নখ কাটেন। ঠিক তেমনই মূত্রথলি অতিরিক্ত ভারী হয়ে চাপ সৃষ্টি করলে বাড়ে উত্তেজনা। আর সেই উত্তেজনার বশেই আসে নাচ। অনেকে আবার যতটা সম্ভব একটা পায়ের কাছে অন্য পা’টি রাখার চেষ্টা করেন।
দ্বিতীয়ত, আচমকা একটি কাজে মন দেয়ার চেষ্টা করলে আগের বিষয়টি থেকে ফোকাস সরে যায়। এক্ষেত্রে নাচই সেই ভূমিকা পালন করে। মূত্র আটকে রাখা অবস্থায় নাচতে শুরু করলে সেদিক থেকে মন সরে যায়। ফলে আরো খানিকটা চেপে রাখা সম্ভব হয় মূত্র।
তৃতীয়ত, অনেকে দীর্ঘ সময় পর মূত্রত্যাগ করতে অভ্যস্ত। তাদের মতে, অনেকক্ষণ পরে মূত্রত্যাগ করলে শরীরটা অনেকখানি হালকা হয়ে যায়। আর তাতেই মেলে তৃপ্তি। সে ক্ষেত্রেও অনেকে নাচ করে মূত্র চেপে রাখার চেষ্টা করেন।
তবে একটা বিষয় জেনে রাখা ভালো। মূত্রথলিতে অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি হলে কিন্তু অপ্রীতিকর পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। শরীরেও অস্বস্তি হওয়ার আশঙ্কা থাকে।