ফুলকপিতে এত উপকার!
ফুলকপিতে এত উপকার! - ছবি : সংগৃহীত
চিকিৎসকদের মতে ক্যান্সার প্রতিরোধক ফুলকপি। ফুলকপির সালফোরাফেন ক্যান্সারের স্টেম সেল ধ্বংস করতে সাহায্য করে এবং বিভিন্ন ধরনের টিউমারের বৃদ্ধি প্রতিহত করে। আর এই সালফোরাফেন উপাদান রক্ত চাপ কমায়। যার ফলে হৃদযন্ত্র ভালো রাখে।
সিম আর ফুলকপি দিয়ে জিরে বাটার গরম মাছের ঝোল, শীতের পাতে বাঙালির প্রিয় খাবার। কিন্তু অনেকেই আছে যারা ফুলকপি মোটে পছন্দ করেন না। তাদেরকে পরামর্শ চিকিৎসকদের- শীতে ডায়েটের চার্টে ফুলকপি রাখা অত্যন্ত জরুরি।
মনে রাখবেন, ভিটামিন, মিনারেল, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফাইটোকেমিকেলসহ বিভিন্ন পুষ্টিকর উপাদানে ভরপুর এই সবজি। চিকিৎসকদের মতে ক্যান্সার প্রতিরোধক ফুলকপি। ফুলকপির সালফোরাফেন ক্যান্সারের স্টেম সেল ধ্বংস করতে সাহায্য করে এবং বিভিন্ন ধরনের টিউমারের বৃদ্ধি প্রতিহত করে। আর এই সালফোরাফেন উপাদান রক্ত চাপ কমায়। যার ফলে হৃদযন্ত্র ভালো রাখে।
ফুলকপিতে রয়েছ অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি। যা ‘অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি নিউট্রিয়েন্টস’, যা শরীরের দহন প্রক্রিয়াকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। ভিটামিন এবং মিনারেল রয়েছে ফুলকপিতে। শরীরে কর্মক্ষম বজায় রাখার জন্য সঠিক পরিমাণে পুষ্টির জোগায় ফুলকপি। নিয়মিত ফুলকপি খেলে দেহের প্রয়োজনীয় পুষ্টি চাহিদা পূরণ হয়।
ফুলকপি আপনার মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। ফুলকপিতে আছে ভিটামিন বি যা মস্তিষ্কের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। শিশুদের ফুলকপি খাওয়া উচিত।
হজমে সহায়ক ফুলকপি। এই সবজি ফাইবার খাবার হজম হতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে।
সূত্র : জি নিউজ
শীত জয় করুন আমলকিতে
শুধু ক্রিম, তেল, বাহ্যিকভাবে মাখলেই হবে না, পুষ্টিকর প্রয়োজনীয় খাবার খেতে হবে। শীতকালে রোজ দুটো করে আমলকি খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।কারণ আমলকি খেলেই চুলের জেল্লা বৃদ্ধি, রুক্ষতা কমানো, ত্বকের উজ্জ্বলতা, পেটের গোলযোগ দূর, শরীর চাঙ্গা হবে। সকালে কাঁচা আমলকি, বা ভাতে সেদ্ধ করে আমলকি খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
কী গুণ আছে আমলকির?
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় আমলকি।ভিটামিন সি ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান থাকার জন্য বিপাকের হার বাড়ে। ভাইরাল এবং ব্যাক্টেরিয়াল আক্রমণের জন্য সর্দি কাশির সঙ্গে যুঝতে সাহায্য করে।
আমলকিতে প্রচুর পরিমাণে ক্রোমিয়াম থাকায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ওষুধের পাশাপাশি রোজ দুটি করে আমলকি ডায়েটে রাখতে পারেন।
ভিটামিন সি-তে ভরপুর এই ফল। কমলালেবুর চেয়ে অনেক গুণ বেশি ভিটামিন সি রয়েছে আমলকীতে। শরীরের কর্মক্ষমতা বাড়িয়ে ব্যাথা বেদনা কমিয়ে দেয়। এক গ্লাস পানিতে দু চামচ আমলকি বেটে, দু’চামচ মধু দিয়ে খেলে সর্দি কাশিতে খুব আরাম হয়।
চুল এবং ত্বকের স্বাস্থ্য মজবুত রাখে আমলকি। চুলের গোড়া মজবুত করে পাশাপাশি খুস্কি দূর করে। আমলকি হজম শক্তি বাড়ায়। কোষ্ঠকাঠিন্য অ্যাসিডিটি দূর করে।
সূত্র : জি নিউজ